খাদ্যের রসায়ন

                                          পেয়ারা 


বাংলা নাম ঃ পেয়ারা
ইংরেজি নাম ঃ  Guava
বৈজ্ঞানিক নাম ঃPsidium guajava

রাসায়নিক উপাদানসমুহঃ

১ . পেয়ারা তে প্রধানত সাইট্রিক এসিড পাওয়া যায়
      যার রাসায়নিক সংযুক্তি ঃ  Citric acid

২. এছাড়াও পেয়ারা তে এস্করবিক এসিড পাওয়া যায়
     যার রাসায়নিক সংযুক্তি ঃ   Escorbic acid

পেয়ারা পাতায় বিদ্যমান রাসায়নিক পদারথসমুহঃ

পেয়ারা পাতাতে মুলত ফেনল জাতিয় উপাদান থাকে.
যেমন ঃ আইসোফ্লাভোনইডস, গ্যালিক এসিড, ক্যথেসিন, এপিক্যথেসিন, নারিগেনিন, ক্যমফেরল ইত্যাদি.
।(  isoflavonoids, gallic acid, catechin, epicathechin, rutin, naringenin, kaempferol etc.)

 পেয়ারাতে বিদ্যমান পুষ্টি উপাদানসমুহঃ

Vitamin  A   12%  ( ভিটামিন এ ১২ %)
Vitamin  C  380%     (ভিটামিন   সি ৩৮০%)
Calcium 1%    ( ক্যলসিয়াম ১%)
Iron        1%     (লোহ   ১%)
 Vitamin   B-65%   (ভিটামিন বি ৬৫%)
Magnesium   5%   ( ম্যগ্নেসিয়াম ৫%)

স্বাস্থ্যের জন্যে পেয়ারার উপকারিতাঃ

পেয়ারাতে বিদ্যমান বিদ্যমান  রাস্যনিক উপাদানসমুহ যেমন ভিটামি এ রাতকানা রোগ দূর করতে সাহায্য করে. ভিটামিন সি তকের সুরক্ষা করে , সুন্দর মোনায়েম ত্বক এর জন্য ভিটামিন সি সাহায্য করে. ক্যলসিয়াম দাঁতের গঠনে সাহায্য করে. বিদ্যমান লোহ জাত উপাদান রক্তকনিকা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে. ভিতামিন বি দাতের মাড়ির সুরক্ষা প্রদান করে. মাড়িকে মজবুত করে. মাড়ির ক্ষয়রোধ করে. ম্যগ্নেসিয়াম দেহ গঠনে গুরুত্তপুরনো ভুমিকা পালন করে. পেয়ারা পাতাতে বিদ্যমান রাসায়নিক উপাদান সমুহ খুব ভালো এন্টিসেপ্টিক এর কাজ করে যার কারনে প্রাচীন কাল থেকে মানুষ পেয়ারা পাতা দাঁত পরিষ্কার করতে ব্যবহার করে আসছে .এছাড়াও এর বিভিন্ন ওষধি গুনাবলির কারনে ব্যপকভাবে সমাদর হয় এই ফলটির\ আমাদের দেশে কাচা পাকা উভয় ধরনের পেয়ারা খুব সহজেই পাওয়া যায়. ধারনা করা হয় যদি কোন ব্যক্তি প্রতিদিন ১০০ গ্রাম পেয়ারা খায় তবে সে সকল প্রকার রোগ থেকে দূরে থাকবে. যে সকল ব্যক্তির কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ আছে তাদের প্রতিদিন ১৫০ গ্রাম করে পেয়ারা খাও্যা উচিত। এই পরিমান পেয়ারা খুব সহজেই রোগ মুক্তিতে ভুমিকা পালুন করবে। প্রাচিঙ্কাল থেকেই রসায়নবিদ চিকিৎসক সকলেই এই পেয়ারার গুন সাধারন মানুষের কাছে  পোঁছে দিতে । মানুষ্কে নিরোগ রাখতে কাজ করে যাচ্ছে।


**** আমাদের আর লেখাগুলো পড়তে ও জানতে আমাদের সাইট ভ্রমন করুন এবং আমাদের লেখাগুলা শেয়ার করে নিজে জানুন অন্যকে জানতে সাহায্য করুন। কোন তথ্য জানতে আমাদের কাছে মেসেজ করুন***** 

Comments

Popular posts from this blog